গাজা ও রাফায় ইসরায়েলের বর্বর গণহত্যার প্রতিবাদে যশোর জেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (তারিখ উল্লেখযোগ্য হলে সংযুক্ত করুন) যশোর জেলা বিএনপির কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
ঁবিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন-যশোর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার রবিউল ইসলাম, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আনসারুল হক রানা, জেলা কৃষক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুল ইসলাম কচি, যশোর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোস্তফা আমীর ফয়সল, নগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবি, নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মোস্তফা তরফদার রয়েল, যশোর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পি, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ নেওয়াজ ইমরান, সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন লিটন, এম এম কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক শেখ হাসান ইমাম, সদস্য সচিব কামরুজ্জামান, সিটি কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান ও যুগ্ম আহ্বায়ক সোহানুর রহমান শামীমসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
বক্তারা বলেন, ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে ফিলিস্তিনে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে নির্মম গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। শিশু, নারী ও নিরীহ সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। গাজা ও রাফাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করা হয়েছে। অথচ জাতিসংঘ এই ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ে নিরব ভূমিকা পালন করছে। বক্তারা অভিযোগ করেন, জাতিসংঘ এখন যেন মুসলিম নিধনের একটি নীরব সহযোগী হয়ে উঠেছে।
তারা বলেন, আজ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে তিনি মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ করে এই নির্যাতন বন্ধের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতেন। বক্তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের নীরব ভূমিকারও কঠোর সমালোচনা করেন।
বক্তারা আরও বলেন, কিছু সংগঠনের নাম করে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেভাবে লুটপাট ও ভাঙচুর চালানো হচ্ছে, তা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথ নয় এবং তা জনগণের স্বার্থবিরোধী।
সমাবেশ শেষে ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের মুক্তির দাবিতে শ্লোগান দেওয়া হয়
Leave a Reply